শুক্রবার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি তুলে ধরেছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট।
বৃহস্পতিবার তদন্ত প্রশ্নে আলোচনায় বসেছিলো ফেডারেল ট্রেড কমিশন।
অন্যদিকে, নিউ ইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিশিয়া জেমসের নেতৃত্বে ‘ফেইসবুক প্রতিযোগিতার জন্য সম্ভাব্য কোনো হুমকি বয়ে আনছে কি না’ তা খতিয়ে দেখছেন অনেকগুলো অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা।
ওয়াশিংটন পোস্ট জানিয়েছে, ফেইসবুকের বিরুদ্ধে তদন্তের সময়সীমা পরিবর্তিত হতে পারে। অভিযোগ সম্পন্ন করার একবারে শেষের ধাপগুলোতে রয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেলরা।
ফেইসবুক, এফটিসি এবং নিউ ইয়র্ক অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় শুক্রবার পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করেনি।
ফেইসবুক অগাস্টে জানিয়েছিল, এফটিসির এক তদন্ত শুনানিতে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন ফেইসবুক প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ। পুরো ব্যাপারটি সরকারের এক অ্যান্টিট্রাস্ট তদন্তের অংশ বলেও জানিয়েছিল প্রতিষ্ঠানটি।
এর আগে ফেইসবুকের বিরুদ্ধে একই ধাঁচের তদন্ত শুরু করেছিল মার্কিন বিচারবিভাগ ও অঙ্গরাজ্যের অ্যাটর্নি জেনারেলরা। তারা “সামাজিক নেটওয়ার্কিং বা সামাজিক মাধ্যম সেবা, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন, এবং/বা মোবাইল বা অনলাইন আবেদন” এর সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়িক অনুশীলন ও অভিযোগ খতিয়ে দেখেছিলেন তদন্তে।
গত বছরের জুলাইয়ে গোপনতা প্রশ্নে সম্পন্ন পৃথক আরেক এফটিসি তদন্তের সমঝোতায় পাঁচশ’ কোটি ডলার দিতে রাজি হয়েছিল ফেইসবুক। কোনো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের এতো পরিমাণ অর্থ দেওয়ার নজির এর আগে ছিলো না।