এক ব্লগ পোস্টে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক মাধ্যমটি বলে, “মানুষ প্রতিদিন ফেইসবুকে লাখ লাখ ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেন। আমরা জানি এ ধরনের শেয়ার বিশেষ প্রভাব ফেলে কারণ এগুলো দৃশ্যমান। আর তাই বাজে লোকদের মাধ্যমে ক্ষতিকর কিছু করতে এটি সহজ সুযোগ তৈরি করে।”
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেস সদস্যদের প্রকাশ করা উদাহরণগুলোতে দেখা যায় ২০১৬ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হস্তক্ষেপের উদ্দেশ্যে রুশ এজেন্টদের শেয়ার করা এডিটেড ছবি আর জোরালো ভিজুয়াল কনটেন্ট প্রচলিত ছিল।”
ভবিষ্যৎ নির্বাচনগুলোকে বিদেশি হস্তক্ষেপ থেকে রক্ষা করার চেষ্টায় সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ফেইসবুক সত্যতা যাচাইয়ে তাদের প্রচেষ্টা বাড়াচ্ছে।
ছবি বা ভিডিও’র সত্যতা যাচাইয়ে নিজেদের থার্ড-পার্টি অংশীদারদের দক্ষতা রয়েছে বলে জানিয়েছে ফেইসবুক। সেইসঙ্গে এই অংশীদাররা “ভিজুয়াল ভেরিফিকেশন কৌশল নিয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত” বলেও জানায় প্রতিষ্ঠানটি। এসব কৌশলের মধ্যে ‘রিভার্স ইমেইজ সার্চিং’ আর ইমেইজের মেটাডেটা বিশ্লেষণার কথা উল্লেখ করে তারা।
ফেইসবুকে কোনো ছবি বা ভিডিও নিয়ে অভিযোগ থাকলে তা রিভিউ করতে চিহ্নিত করতে পারেন ব্যবহারকারীরাও।