২১ বছর বয়সী ওই শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে ‘আপত্তিকর’ কনটেন্টের জন্য রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনা হয়েছে। যদিও মেসেজে আসলে কী বলা হয়েছে তা স্পষ্ট নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিবিসি’র প্রতিবেদনে।
পুলিশের অভিযোগ, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে যখন অভিযোগ আনা হয় তখন তিনি একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের ‘অ্যাডমিন’ ছিলেন। কিন্তু তার পরিবারের দাবি, ওই গ্রুপের মূল অ্যাডমিনরা গ্রুপ থেকে চলে গেলের তিনি ‘ডিফল্ট অ্যাডমিন’ হয়ে যান।
ভারতের মধ্য প্রদেশের জুনাইদ খান নামের ওই শিক্ষার্থীকে চলতি বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি আটক করা হয়। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রমতে, হোয়াটসঅ্যাপের একটি মেসেজ নিয়েই এই অভিযোগের শুরু। মেসেজটি একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে পাঠানো হয়, ওই গ্রুপে জুনাইদও ছিলেন। এখান থেকেই তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ ওঠে।
‘আপত্তিকর’ ওই মেসেজের ধরন স্পষ্ট না হলেও, জুনাইদ খান শেষ পাঁচ মাস জেলে ছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে বিবিসি।
ভারতীয় দৈনিক টাইমস অফ ইন্ডিয়া’র প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রুপের অন্য দুই সদস্যের কারণে গ্রুপের ওই বার্তা পুলিশের মনযোগে আসে বলে দাবি জুনাইদ খান-এর পরিবারের।
রাজগড় পুলিশ সুপার দৈনিকটিকে বলেন, “অন্য ব্যক্তিরাও এই একই গ্রুপের অ্যাডমিন ছিলেন কিনা তা যাচাই করা হচ্ছে।”