“আপনি যদি পাসওয়ার্ড টাইপ করেন এবং সেখান থেকে সরে যান, কেউ একজন আপনার বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পারেন।”
এ ধরনের হামলাকে ‘টার্মিনেটর’ নাম দিয়েছেন গবেষকরা। এর মাধ্যমে গ্রাহকের টেক্সট, কোড এমনকি ব্যাংকিং পিন নাম্বার হাতিয়ে নিতে পারেন হ্যাকাররা, বলা হয়েছে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের প্রতিবেদনে।
এই হামলার জন্য হ্যাকারের দরকার শুধু এমন জায়গায় একটি থার্মাল ক্যামেরা, যা দিয়ে তিনি গ্রাহকের কিবোর্ড স্পষ্ট দেখতে পাবেন। ফুটেজ থেকে আক্রান্তের চাপা ‘কি’ গুলো শনাক্ত করে সেখান থেকে ভিন্ন ভিন্ন কোড বানানো যেতে পারে।
পরীক্ষার সময় ৩১ জন অংশগ্রহণকারী চার ধরনের কিবোর্ডে পাসওয়ার্ড লিখেছেন। এরপর থার্মাল ক্যামেরার ফুটেজ থেকে বিশেষজ্ঞ নন এমন আটজন ব্যক্তিকে অংশগ্রহণকারীদের চাপা ‘কি’ গুলো বের করতে বলা হয়।
ফলাফলে দেখা গেছে কিবোর্ড চাপার পর ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত ওই ব্যক্তিরা তা ঠিকভাবে শনাক্ত করতে পেরেছেন।