২৬ জুন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেপ কেনাভেরাল এয়ার ফোর্স স্টেশন থেকে ফ্যালকন ৯ রকেটের সাহায্যে মহাকাশে পাঠানো হয় ড্রাগন ক্যাপসিউল।
সোমবার মহাকাশযান নির্মাতা মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স এক টুইট বার্তায় ড্রাগন ক্যাপসিউল ধরার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানায়, “মহাকাশ কেন্দ্রের রোবোটিক বাহুতে যুক্ত হয়েছে ড্রাগন।”
মার্কিন মহাকাশ সংস্থার এক ব্লগ পোস্টে জানানো হয়, নাসা নভোচারী রিকি আরনল্ড এবং ড্রু ফিউস্টেল মহাকাশ কেন্দ্রের ক্যানাডার্ম২ রোবোটিক বাহু দিয়ে ক্যাপসিউলটি ধরেন।
ড্রাগন ক্যাপসিউলে গবেষণা উপাদানের মধ্যে ছিল আনুবীক্ষণিক জীববিদ্যা তদন্ত (মাইক্রো-১২) উপাদানও। জিনের অভিব্যক্তি ও বৃদ্ধির ওপর মাইক্রোগ্র্যাভিটি কী প্রভাব ফেলে এবং সেল মেমব্রেনের মাধ্যমে মডেল ব্যাক্টেরিয়ামের ইলেক্ট্রন স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় এর কেমন প্রভাব পড়ে তা দেখা হবে এই গবেষণায়।
বর্জ্য জৈব উপাদান থেকে বিদ্যুত উৎপাদন করতে মাইক্রোবায়াল ফিউয়েল কোষে এই ব্যাক্টেরিয়া ব্যবহার করা হতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
মহাকাশযানটিতে সিমন নামের ক্রু অকুপেন্ট ইন্টার্যাক্টিভ মোবাইল কম্পানিয়ন রোবটও পাঠিয়েছে নাসা।
সিমনের পাইলট প্রকল্প একটি প্রযুক্তিগত প্রদর্শনী প্রকল্প বলে জানানো হয়েছে। মহাকাশে দীর্ঘ মেয়াদী মিশনে নভোচারীদেরকে সমর্থন দিতে এআই কীভাবে কাজ করে তা দেখাই এই প্রকল্পের লক্ষ্য।