এলজি ভি৩০ নামের এই ‘ফ্যাবলেট’ ডিভাইসে রয়েছে ১৬ ও ১৩ মেগাপিক্সেলের দুটি পেছনের ক্যামেরা। এতে থাকা ছয় ইঞ্চি ওএলইডি ডিসপ্লে হাই ডাইনামিক রেইঞ্জ (এইচডিআর) কনটেন্ট সমর্থন করে। স্মার্টফোনটি আনলক করার ক্ষেত্রে রয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, ফেইস স্ক্যানিং টেকনোলজি আর ভয়েস রিকগনিশন ব্যবস্থা। পানি ও ধূলারোধী এই অ্যান্ড্রয়েডচালিত স্মার্টফোনে গুগল অ্যাসিস্ট্যান্ট সেবাও রয়েছে।
সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, গ্রাহকরা বড় পর্দার স্মার্টফোনের দিকে ঝুঁকছেন। অধিকাংশ উৎপাদনকারীও এখন এই চাহিদা মাথায় রেখেই আগাচ্ছে। তবে, ব্যবহারকারীরা এখন তাদের স্মার্টফোনে সিনেমা দেখা থেকে শুরু টিভি দেখার মতো নানা কাজ করছেন।
দক্ষিণ কোরিয়ায় স্যামসাং ও এলজি একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী। বাজার বিশ্লেষণা প্রতিষ্ঠান সিসিএস ইনসাইট ডেটা’র সূত্রমতে, বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং বৈশ্বিক স্মার্টফোন বাজারের ২২.৩ শতাংশ দখলে নিয়ে রেখেছে, দ্বিতীয় প্রান্তিকে তারা ৭.৯১ কোটি ডিভাইস বিক্রি করেছে। অন্যদিকে, বিশ্ববাজারের এলজি’র দখলে মাত্র ৩.৭ শতাংশ আর দ্বিতীয় প্রান্তিকে তারা বিক্রি করেছে ১.৩৩ কোটি স্মার্টফোন।