রাশিয়া থেকে ‘সাইবার-স্পেসে অসামঞ্জস্য পরিমাণে বিশৃংখলা করা হয়েছে’ বলে বিবিসি’র কাছে মন্তব্য করেন তিনি।
হ্যানিগান রাশিয়ার এমন আচরণের বিরুদ্ধে জনগণকে ‘পাল্টা জবাব’ দিতে আহ্বান জানান। সেইসঙ্গে ভবিষ্যতে সাইবার খাতেও প্রতিশোধ নেওয়ার মতো কিছু প্রয়োজনীয় হয়ে উঠতে পারে বলেও মত দেন তিনি।
হ্যানিগান-এর মতে, রাশিয়ার বর্তমান কার্যক্রমগুলো যে গ্রহণযোগ্য নয় তা তুলে ধরতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা যেতে পারে। পাশাপাশি “অবশ্যই সব কিছু রুশ সরকার চালায় না”- বলেও মত দেন তিনি।
“এখানে রাষ্ট্র অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে আর ভালোভাবে দুর্নীতিগ্রস্থ একটি ব্যবস্থা অপরাধকে বেড়ে উঠতে সুযোগ করে দেয়, কিন্তু রাশিয়া এটি থামাতে অনেক কিছু করতে পারত আর নিশ্চিতভাবেই তারা তাদের নিজ রাষ্ট্রের এমন কার্যক্রমগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে পারত।”
রাশিয়ার এমন কার্যক্রম নিয়ে স্বর তোলায় ফরাসী প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁ আর জার্মান চ্যান্সেলত এঙ্গেলা মের্কেল-এর প্রশংসা করেছেন হ্যানিগান। তিনি বলেন, “আমি মনে করি এটি নিয়ে কথা বলা শুরু করা ভালো। মাক্রোঁ নিজেই পুতিনের সামনে আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে একটি সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন যে এটি গ্রহণযোগ্য নয়।”