ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিরর জানায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলসে অনুষ্ঠিত এক প্রযুক্তি সম্মেলনে কসটোলো টুইটার-এ থাকার সময় ট্রল বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েও তা রাখতে না পারার জন্য ক্ষমা চেয়েছেন।
তিনি বলেন, "যদি ২০১০ এ ফিরে গিয়ে এ প্লাটফর্মে খুবই সুনির্দিষ্ট আচরণবিধি নির্ধারণ করে দিতে পারতাম...এ সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারার দায় আমি নিজের কাঁধে নিচ্ছি।"
এ ছাড়া অনলাইন ট্রলকে অন্যান্য স্প্যামের সমপর্যায়ে ফেলে এ নেতিবাচক দিকটি সামাল দিতে যে কোনো প্লাটফর্মেরই প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সচেষ্ট হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
মিরর জানায়, কসটোলোর বদলে টুইটার প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহীর পদে আসীন হওয়ার পর থেকেই ওয়েবসাইটে ট্রল বন্ধ করতে 'রিমোট অ্যাবিউজ' টুল চালু করাসহ নানা রকম কৌশল খাটিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে টুইটার দুনিয়ায় দাগ কাটিয়ে উঠতে সামান্যই সাফল্য পেয়েছে এসব কৌশল।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল গড়ে দেওয়ায়ও বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে টুইটারসহ সোশাল মিডিয়াগুলোতে ভুয়া খবর ছড়ানো ও উদ্দেশ্যমূলক ট্রল। অনলাইন হয়রানি বন্ধে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিদিনই লড়ে যাচ্ছে বলে এ সপ্তাহে এক টুইটে জানান জ্যাক ডরসি।