ক্ষমতা গ্রহণের অল্প সময়ের মধ্যেই বেশ পরিবর্তন আনা হয়েছে এই ওয়েবসাইটে। কিছু অংশ বাদ দেওয়ার পাশাপাশি নতুন কিছু বিষয় যোগও করা হয়েছে।
আগের ওয়েবসাইট থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে জলবায়ু পরিবর্তন, এলজিবিটি, নাগরিক অধিকার এবং স্বাস্থ্য সেবা। এই বিষয়গুলোতে নতুন প্রশাসনের হয়ত এখনই কিছু বলার নেই তাই এগুলো সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে ধারণা প্রকাশ করেছে প্রযুক্তি সাইট সিনেট।
ট্রাম্প প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে হোয়াইটহাউস ওয়েবসাইটে যোগ করা হয়েছে ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম বৈদেশিক নীতি’, ‘যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম শক্তি পরিকল্পনা’ এবং ‘আমাদের আইন প্রণয়নকারী সংস্থার পাশে দাঁড়ান’। নতুন এই বিষয়গুলোতে ট্রাম্প প্রশাসনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে কিছুটা ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম বক্তৃতায় তিনি জনগণের উদ্দেশ্যে বলেন, ক্ষমতা মার্কিন জনগণের কাছে ফিরে যাচ্ছে।
ওয়েবসাইটে পরিবর্তনের ব্যাপারে ট্রাম্প জানতে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
ওবামা প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ওয়েবসাইটে ‘অভিবাসন কার্যক্রম’ মূল কার্যক্রমগুলোর একটি ছিল। নতুন প্রশাসনিক ক্ষমতায় ওবামার চালু করা সকল পিটিশনও সরিয়ে ফেলা হয়েছে বলে জানানো হয়। তার মানে এই নয় যে নতুন পিটিশন আর করা যাচ্ছে না। ইতোমধ্যে নতুন পিটিশনও যোগ হয়েছে আর সেটি হল- “অবিলম্বে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর প্রদানের সকল তথ্য উন্মুক্ত করার আবেদনও রয়েছে।” ওই আবেদনে ইতোমধ্যেই সম্মতি দিয়েছেন ৪২ হাজার জন ব্যক্তি।