‘অ্যালফাবেট’ নামকরণকালে প্রতিষ্ঠানটি কি ‘এ’ থেকে ‘জেড’ অক্ষর পর্যন্ত সবকিছু নজরে রাখার লক্ষ্য নিয়েছিল? সম্ভবত সে কারণেই মরণঘাতী ভাইরাস ‘জিকা’ মোকাবেলায়ও তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণের খবর এল।
গুরুতর ভাইরাসগুলোর মধ্যে ‘জিকা’ ভাইরাস যখন ছড়িয়ে পরে অ্যালফাবেট তা নিরাময়ে এগিয়ে এল বলে জানিয়েছে সিনেট। প্রতিষ্ঠানটি তাদের ‘ভেরিলি লাইফ সায়েন্স’ বিভাগে জিকা ভাইরাস নিয়ে কাজ করছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেমব্রিজ শহরের ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি (এমআইটি) এর প্রকাশিত ম্যাগাজিন এমআইটি টেকনোলজি রিভিউ-এর একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে অ্যালফাবেট এর ক্যাম্পাসে পতঙ্গ বিজ্ঞানীরা মশা প্রজননের কাজ করছেন। প্রতিবেদনে জানানো হয়, ভাইরাসবিহীন মশা বিস্তার করার পরিকল্পনার এটি একটি অংশ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, “যুক্তরাষ্ট্রের শহুরে এলাকাসহ সবস্থানে জিকা এবং ডেঙ্গু ভাইরাসের সঙ্গে লড়ার এটি একটি পদ্ধতি।”
মশার জন্মনিয়ন্ত্রণসহ অ্যালফাবেট এর ভেরিলি নামের এই লাইফ সায়েন্স বিভাগটি কন্টাক্ট লেন্স নিয়েও কাজ করছে, যা মানুষের শরীরের গ্লুকোজ পরিমাপ করবে।