লিভারপুলের নতুন কোচের দায়িত্ব পাওয়ার লড়াইয়ে আপাতত সবচেয়ে এগিয়ে এই ডাচ কোচ।
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ের ১৩৬ নম্বর দল রুয়ান্ডাকে হারাতে অবশ্য ঘাম ছুটে যায় ২০ নম্বর দল সেনেগালের। পূর্ণ শক্তির দল নিয়েও গোলের জন্য অপেক্ষা করতে হয় শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত। অবশেষে যোগ করা সময়ে ৭ মিনিট পেরিয়ে যাওয়ার পর মানের পেনাল্টিতে ঘরের মাঠে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে সেনেগাল। অল্পের জন্য স্মরণীয় এক ড্র আদায় করতে পারেনি রুয়ান্ডা।
ম্যাচটি অবশ্য হওয়ার কথা ছিল রুয়ান্ডার রাজধানী কিগালিতে। তবে সেখানে স্টেডিয়ামে সংস্কার কাজের জন্য দুই দেশের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সমঝোতায় বদলে যায় ভেন্যু।
আগের ম্যাচে নিজেদের মাঠেই মানের হ্যাটট্রিকে বেনিনকে ৩-১ গোলে হারিয়ে কোয়ালিফায়ার শুরু করে সেনেগাল। সেদিন তিন গোলের দুটিই পেনাল্টি থেকে করেছিলেন লিভারপুলের ফরোয়ার্ড।
দেশের হয়ে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ডটাকে ৩৩ গোলে নিয়ে গেলেন মানে।
এই টুর্নামেন্টের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন সেনেগালই।