২০০৭-০৮ মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগ নামকরণের পর এখনও শিরোপার স্বাদ পায়নি মোহামেডান। এ পর্যন্ত প্রিমিয়ার লিগে ছয়বার শিরোপা উৎসব সেরেছে আবাহনী। ২০১৮-১৯ মৌসুমে তারা লিগের মুকুট হারায় বসুন্ধরা কিংসের কাছে।
২০১৯-২০ মৌসুমের লিগ শুরু হলেও করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গত মার্চে স্থগিত হয়ে যায় খেলা। পরে মৌসুমই বাতিল করে দেয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন।
বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনে (বাফুফে) এসে মঙ্গলবার ৩১ জনের দল দিয়েছে মোহমেডান। তারুণ্যনির্ভর দল নিয়ে কোচ শন লেন খুব বড় আশা দেখাতে রাজি নন। তবে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সর্বোচ্চ চেষ্টার।
“লিগে যদি আমরা চারের মধ্যে থাকতে পারি, সেটা ভালো হবে। বড় অর্জন বলতে পারব। লিগে আমাদের চেয়ে ভালো দল রয়েছে। তাদের সঙ্গে লড়াই করে সেই জায়গায় যাওয়াটা কঠিন। তবে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।”
মাসিস সাইঘানির মতো তারকা ফিরে আসায় দল নিয়ে আরও বেশি আশাবাদী আবাহনী কোচ মারিও লেমোস। বসুন্ধরা কিংসের মতোই ঘরোয়া ট্রফিসহ এএফসি কাপেও সাফল্য প্রত্যাশা এই পর্তুগিজ কোচের।
আবাহনী: শহিদুল আলম সোহেল, রায়হান হাসান, ওয়ালী ফয়সাল, নাসিরউদ্দিন চৌধুরি, টুটুল হোসেন বাদশা, মামুনুল ইসলাম, সোহেল রানা, প্রাণতোষ কুমার দাস, ফ্রান্সিসকো রদ্রিগেস দি সৌজা, নাবীব নেওয়াজ জীবন, রুবেল মিয়া, জুয়েল রানা, আতিকুর রহমান মিশু, মামুন মিয়া, সাদ উদ্দিন, সোহেল রানা (২), রাফায়েল আগুস্তো সান্তোস দি সিলভা, সুলতান আহমেদ শাকিল, মাসিহ সাইঘানি, কেরভেন্স ফিলস বেলফোর্ড, নাজিম উদ্দিন, নাঈম মিয়া, হৃদয়, দিপক রায়, শামীম হোসেন, আরাফাত হোসেইন তাসিন, ফয়সাল আহমেদ, শাকির আহমেদ, সোহাগ হোসেন ও আল-আমিন হাসান আনাফ।
মোহামেডান: আহসান হাবিব বিপু, মাসুদ রানা মৃধা, কামরুল ইসলাম, মৌনজির কৌলিদিয়াতি, আতিকুজ্জামান, অনিক হোসেন, হাবিবুর রহমান সোহাগ, শ্যামল বেপারী, আমিনুর রহমান সজীব, সুলেমানে দিয়াবাতে, ইউসুফ সিফাত, শাহেদ হোসেন, ইমন খান, রাকিব খান ইভান, সোহানুর রহমান, মিঠু, সেইফ সামসাদ, উরি নাগাতা, আবিওলা নুরাত, ফরহাদ মনা, শাকিব আল হাসান, সাদাত হামিদ, আশরাফুল হক আসিফ, সাদেকুজ্জামান ফাহিম, জাহেদুল আলম, ইমরান হোসেন পাপ্পু, রাজীব হোসেইন, আমির হাকিম বাপ্পী, সুজন হোসেইন, রাকিব হোসেইন ও জাফর ইকবাল।