>> রেকর্ড সাত ম্যাচ হাতে রেখে শিরোপা নিশ্চিত করে লিভারপুল। পাঁচ ম্যাচ বাকি থাকতে শিরোপা জয়ের আগের রেকর্ড ছিল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (২০০০-০১) ও ম্যানচেস্টার সিটির (২০১৭-১৮)।
>> প্রথম দল হিসেবে আটটি ভিন্ন দশকে লিগ শিরোপা জিতল লিভারপুল-১৯০০, ১৯২০, ১৯৪০, ১৯৬০, ১৯৭০, ১৯৮০, ১৯৯০ ও ২০২০ দশকে।
>> শেষ রাউন্ডের ম্যাচে রোববার নিউক্যাসল ইউনাইটেডের বিপক্ষে লিভারপুলের জয়টি ছিল আসরের ৩২তম জয়। প্রিমিয়ার লিগের এক আসরে ম্যানচেস্টার সিটির সঙ্গে যা যৌথ সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ড।
>> গত ৫ জুলাই অ্যাস্টন ভিলার বিপক্ষে ঘরের মাঠে টানা ২৪তম জয় (২-০) পায় লিভারপুল। ইংল্যান্ডের শীর্ষ লিগে নিজেদের মাঠে টানা জয়ের আগের রেকর্ড ছিল ম্যানচেস্টার সিটির (২০)। অ্যাস্টনকে হারানোর পরের সপ্তাহে বার্নলির সঙ্গে ১-১ ড্রয়ে শেষ হয় লিভারপুলের জয়রথ।
>> গত ফেব্রুয়ারিতে ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগে টানা ১৮তম জয় তুলে নেয় লিভারপুল, ভাগ বসায় ম্যানচেস্টার সিটির রেকর্ডে। নিজেদের পরের ম্যাচে ওয়াটফোর্ডের মাঠে হেরে যায় ক্লপের দল।
>> গত ১ ফেব্রুয়ারি, সাউথ্যাম্পটনকে ৪-০ গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকা ম্যানচেস্টার সিটির চেয়ে ২২ পয়েন্টে এগিয়ে যায় লিভারপুল। প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের মধ্যে যা সবচেয়ে বড় ব্যবধান। ওই মাসেই নরিচ সিটিকে ১-০ গোলে হারিয়ে ব্যবধানটা ২৫ পয়েন্টে নিয়ে যায় অ্যানফিল্ডের দলটি।
>> গত ১১ জানুয়ারি, টটেনহ্যাম হটস্পারকে হারানোর (১-০) পর লিভারপুলের পয়েন্ট দাঁড়ায় ৬১। প্রথম ২১ ম্যাচ শেষে ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগে যা সর্বোচ্চ পয়েন্ট।
>> পরের ছয় ম্যাচও জিতলে ২৭ ম্যাচ শেষে তাদের পয়েন্ট দাঁড়ায় ৭৯। এরপরই ওয়াটফোর্ডের বিপক্ষে তাদের ওই হার, ৩-০ ব্যবধানে।
>> ঘরের মাঠে এবার ১৯ ম্যাচের ১৮টিতেই জিতেছে লিভারপুল। ভাগ বসিয়েছে চেলসি (২০০৫-০৬), ম্যানচেস্টার সিটি (২০১১-১২, ২০১৮-১৯) ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের (২০১০-১১) অর্জনে।
>> হোম ম্যাচে এবার লিভারপুলের অর্জন মোট ৫৫ পয়েন্ট। চেলসি (২০০৫-০৬), ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (২০১০-১১) ও ম্যানচেস্টার সিটির (২০১১-১২) সঙ্গে যা যৌথ সর্বোচ্চ।
>> শেষ রাউন্ডে নিউক্যাসলের বিপক্ষে জয়টি ছিল আসরে প্রতিপক্ষের মাঠে লিভারপুলের ১৪তম জয়। এক মৌসুমে অ্যাওয়ে ম্যাচে এটিই তাদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ জয়ের রেকর্ড।
>> মাইকেল ওয়েনের (২০০০-০১ থেকে ২০০২-০৩) পর লিভারপুলের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে টানা তিন মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা মিলে কমপক্ষে ২০টি করে গোল করলেন মোহাম্মেদ সালাহ।