দেশের ফুটবলে নিকট অতীতে যা কিছু সাফল্য, তা নারী ফুটবল ঘিরেই। গত চারটি সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ছেলেরা যেখানে গ্রুপ পর্ব থেকে বিদায় নিয়েছে, সেখানে মেয়েরা ২০১৬ সালের রানার্সআপ। তিনবার খেলেছে সেমি-ফাইনালে। বয়সভিত্তিক পর্যায়েও মারিয়া-মৌসুমীদের সাফল্য আছে বেশ।
“করোনাভাইরাসের এই সময়ে ঘরেই আছি। মাকে সাহায্য করছি। অনুশীলনও করছি এবং গান শুনছি। ছোটন স্যার (কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন) আমাদের অনুশীলনের সিডিউল দিয়েছেন, আমরা সেটা অনুসরণ করছি।”
পরিস্থিতির উন্নতি হলে মেয়েদের লিগ পুনরায় শুরু করার কথা ভেবে রেখেছে বাফুফে। নারী ফুটবলারদের আর্থিক স্বচ্ছলতার প্রয়োজনে নারী লিগ নিয়মিত আয়োজন চান বসুন্ধরা কিংসের এই মিডফিল্ডার।
“যদি আমাদের লিগটা চলে, তাহলে আমরা লাভবান হব। এটা আমাদের পরিবারেরও উপকারে আসবে। লিগে খেলতে পারলে আমরা পরিবারকে কিছুটা হলেও আর্থিকভাবে সাহায্য করতে পারব।”
লিগ স্থগিত হয়ে যাওয়ার আগ পর্যন্ত পাঁচ ম্যাচের সবগুলো জিতে ১৫ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে আছে বসুন্ধরা কিংস। ৯ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে নাসরিন স্পোর্টিং ক্লাব।