আগামী ১০ অক্টোবর থিম্পুতে এএফসি এশিয়ান কাপের বাছাই পর্বে ওঠার প্লে-অফের ফিরতি লেগে মুখোমুখি হবে দুই দল। গত সেপ্টেম্বর ঢাকায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে প্রথম লেগের ম্যাচটি গোলশূন্য ড্র হয়।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে থিম্পুর বেশি উচ্চতার বিষয়টি মাথায় রেখে বলের পেছনে না ছুটে প্রতিআক্রমণ নির্ভর ফুটবল খেলার কৌশলের কথা আগেই জানিয়েছিলেন সেইন্টফিট। বুধবার চূড়ান্ত দল দেওয়ার পর একই কথা জানালেন তিনি।
প্রাথমিক দলে থাকা একেবারেই নতুন মুখ সাদ উদ্দিন ও সারোয়ার জাহান নিপুর ঠাঁই হয়নি চূড়ান্ত দলে। কৌশলের সঙ্গে ‘যায় না’ বলে আগে থেকে বাদ নির্ভরযোগ্য মিডফিল্ডার জামাল ভূইয়া; ঠাঁই হয়নি ডিফেন্ডার ইয়াসিন খানেরও।
চূড়ান্ত দলে ফিরেছেন ছয় জন-মামুন খান, মোহাম্মদ নেহাল, মামুনুল ইসলাম মামুন, সোহেল রানা, এনামুল হক ও জাহিদ হাসান এমিলি। বাদ পড়েছেন দিদারুল ইসলাম, শহিদুল আলম, মনসুর আমিন, মেহেদী হাসান তপু, আরিফুল ইসলাম, নাবীব নেওয়াজ জীবন।
এমিলির ফেরা নিয়ে সেইন্টফিট বলেন, “সে অনেক দিন দলের বাইরে ছিল। জাতীয় দলের হয়ে তার গোল ১৭টি, সে বাংলাদেশের সেরা স্ট্রাইকার। সেই অন্যতম স্ট্রাইকার, যার খেলার মতো মান আছে। আমাদের যে স্ট্রাইকার ছিল, ভুটানের বিপক্ষে প্রথম লেগে তারা ফর্মে ছিল না।”
২৩ জনের চূড়ান্ত দল:
গোলরক্ষক: আশরাফুল ইসলাম রানা, মামুন খান, মোহাম্মদ নেহাল।
ডিফেন্ডার: তপু বর্মন, মামুন মিয়া, আতিকুর রহমান ফাদাহ, রায়হান হাসান, রেজাউল করিম, এনামুল হক শরীফ, আতিকুর রহমান মিশু।
মিডফিল্ডার: হেমন্ত ভিনসেন্ট বিশ্বাস, ইমন মাহামুদ, মামুনুল ইসলাম মামুন, সোহেল রানা, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ।
ফরোয়ার্ড: রুবেল মিয়া, এনামুল হক, জুয়েল রানা, জাহিদ হাসান এমিলি, শাখাওয়াত হোসেন রনি, জাফর ইকবাল, মেহবুব হাসান নয়ন ও সোহেল রানা।