প্রথমবারের মতো বড় কোনো প্রতিযোগিতায় খেলতে এসেই গ্রুপ পর্ব পেরিয়ে সেরা ষোলোয় শক্তিশালী ইংল্যান্ডকে ২-১ গোলে হারিয়ে কোয়ার্টার-ফাইনালে ওঠে মাত্র তিন লাখ ৩০ হাজার জনসংখ্যার দেশটি।
গত সোমবার ইংলিশদের বিপক্ষে আইসল্যান্ডের এই ইতিহাস গড়া জয়ের পর অনেকেই ২০১৫-১৬ মৌসুমের ইপিএল চ্যাম্পিয়ন লেস্টারের সঙ্গে তাদের সাদৃশ্য খুঁজছে।
আইসল্যান্ডের মতো লেস্টারের জনসংখ্যাও প্রায় তিন লাখ ৩০ হাজার। দেশটির যুগ্ম কোচ হালগ্রিমসন অবশ্য আইসল্যান্ড ও ইংলিশ চ্যাম্পিয়নদের মধ্যে কোনো তুলনা করছেন না। তবে ফ্রান্সেও একই রকম এক গল্পের জন্ম দেওয়ার অধীর অপেক্ষায় আছেন তিনি।
“লেস্টারে তারা যা করেছে, আমি চাই এখানকার সবকিছু সেভাবেই শেষ হোক।”
“তারা নিজেদের শক্তি বুঝে খেলেছে এবং আমরা ঠিক একইভাবে তা করার চেষ্টা করেছি। আমার মনে হয়, দুই দলের মধ্যে একই ধরনের উদ্যম কাজ করছে, আমরা একসঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী।”
ফ্রান্সের নিসে সেরা ষোলোর ম্যাচের শুরুতেই ওয়েইন রুনির পেনাল্টি গোলে পিছিয়ে পড়েছিল আইসল্যান্ড। কিন্তু দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৬০ সেকেন্ডের মাথায় দলকে সমতায় ফেরান র্যাগনার সিগার্ডসন। তার কিছুক্ষণ পরেই দলের জয়সূচক গোলটি করেন কোলবেইন সিগথোরসন।