উপজেলার সাতনা গ্রাম থেকে মঙ্গলবার দুপুরে তাকে আটক করা হয় বলে পাঁচবিবি থানার ওসি পলাশ চন্দ্র দেব জানান।
নিহত লাবিব হোসেন (৪) সাতনার জহুরুল ইসলামের ছেলে।
আটক রিমা আক্তার (১৮) লাবিবের বড় ভাই মেফতাউল হাসানের স্ত্রী।
স্থানীয় ও নিহতের পরিবারের বরাতে ওসি বলেন, ৯ মাস আগে সাতনার মেফতাউলের সঙ্গে রিমার বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে ছেলের বউয়ের সঙ্গে শ্বশুর-শাশুড়ির ঝগড়া লেগেই থাকত। মঙ্গলবার সকালে মুরগীর মাংস খাওয়ানোর কথা বলে শাশুরির কাছ থেকে লাবিবকে ডেকে নিয়ে ঘরে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর বিছানায় শুইয়ে রাখে।
“এদিকে লাবিবকে না পেয়ে খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে রিমার ঘরে ঢুকে শিশুটির মরদেহ দেখতে পান শিশুটির মা। বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা বিষয়টি পুলিশকে জানায়।”
খবর পেয়ে লাশ উদ্ধার করে দুপুরে জয়পুরহাট জেলা হাসপাতালের মর্গে পাঠায় পুলিশ।
ঘটনায় জড়িত সন্দেহে রিমা আক্তারকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার দায় স্বীকার করেছে বলে জানান ওসি।