লালমনিরহাট জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক রমজান আলী জানান, “প্রচণ্ড গরমে শিশু ও বয়স্করা ডায়রিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।”
শনিবার বিকেলে উপজেলার ধামোর ইউনিয়নের শিকটিহারী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে বলে পঞ্চগড় বনবিভাগের বিট কর্মকর্তা সুলতানুল ইসলাম জানান।
রোববার বিকালে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, হয়তো খাবারের খোঁজে হরিণটি পথ হারিয়ে ভারত সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে চলে আসে। সাম্বা প্রজাতির হরিণটি দেখে স্থানীয় উৎসুক জনতা ধরতে তাড়া করে।
“হরিণটি দৌড়াতে গিয়ে পায়ে আঘাত পেয়ে রক্ষক্ষরণ ও মানুষের ভিড়ে হতভম্ব হয়ে পড়ে। আমরা চেষ্টা করেছিলাম, হরিণটিকে চিকিৎসা দিয়ে বাঁচিয়ে তুলতে ও সুস্থ রাখতে। কিন্তু অনবরত রক্তক্ষরণে হরিণটি মারা যায়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুশফিকুল আলম হালিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই হরিণটি মারা যায়। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে হরিণটির মৃত্যু হয়েছে।”