সোমবার সদর উপজেলার বাঁকাল এলাকার একটি ইটভাটার সেপটিক ট্যাংকে তার লাশ পাওয়া যায় বলে সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আসাদুজ্জামান জানান।
এর আগে এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ এক ব্যক্তিকে আটক করে। তার স্বীকারোক্তি থেকে প্রাপ্ত তথ্যে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ময়নুর রহমান (১৬) সদর উপজেলা পাঁচরকি গ্রামের সুরত আলীর ছেলে ও মীর্জাপুর আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্র ছিল।
আটক হুমায়ন কবির (৩৬) সদর উপজেলার আলীপুর গ্রামের আহাদ আলীর ছেলে।
এই ঘটনায় পরদিন ময়নুরের চাচা আফছার আলী সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
“তদন্তের এক পর্যায়ে সোমবার দুপুরে হুমায়ন কবিরকে তার শ্বশুর বাড়ি দেবহাটা উপজেলার শ্রীরামপুর থেকে আটক করে পুলিশ। একই সঙ্গে ময়নুরের ইজিবাইক উদ্ধার করা হয়।”
এরপর তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক শহরের অদূরে বাঁকাল এলাকায় পরিত্যক্ত ইটভাটা ‘জয়েন্ট ব্রিকস’-এর সেপটিক ট্যাংক থেকে ময়নুরের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে তিনি জানান।
সাতক্ষীরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মীর্জা সালাহ উদ্দীন বলেন, ময়নুর হত্যায় জড়িত বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।