তারা হলেন সদর উপজেলার উজানগ্রাম ইউনিয়নের গজনবীপুর গ্রামের যাত্রা মণ্ডলের ছেলে শামীম আলী (৩৮) ও কুমারখালী উপজেলার কয়া ইউনিয়নের মালিথাপাড়া এলাকায় জিয়ারুল ইসলামের মেয়ে জয়া খাতুন (১৬)। সে স্থানীয় কয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থানার ওসি জাহাঙ্গীর আরিফ বলেন, বুধবার সকালে স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে বিত্তিপাড়া লালন তেল পাম্পের কাছে বাঁশবাগান থেকে শামীমের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেন তারা।
ওসি বলেন, শামীম গরু-মহিষের ব্যাপারি ছিলেন। তিনি এলাকার কিছু লোকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে শোধ করতে পারেননি। সব বিষয় আমলে নিয়ে ঘটনা তদন্ত করছে পুলিশ। লাশ কুষ্টিয়া সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
কুমারখালী থানার ওসি মজিবুর রহমান জানান, বুধবার সকালে স্থানীয়দের কাছে খবর পেয়ে কিশোরী জয়ার বাড়ির পাশের একটি আমগাছ থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুষ্টিয়া সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ। এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা খতিয়ে দেখতে তদন্ত করছে পুলিশ।