জেলা সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিভিল সার্জন কে এম হুমায়ুন কবির বলেন, শনিবার সন্ধ্যায় ৪২ বছর বয়সী এক নারীকে সদর হাসপাতালে এবং এ্কইদিন সকালে ৩০ বছর বয়সী এক পুলিশ সদস্যকে কচুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এর আগে শুক্রবার জেলা পুলিশ লাইনসের ২২ বছর বয়সী এক পুলিশ সদস্যকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাগেরহাটের সিভিল সার্জন কে এম হুমায়ুন কবির বলেন, শনিবারের দুইজন এবং শুক্রবারের একজনকে সংক্রমণ সন্দেহে হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে রাখা হয়েছে। এই তিনজনের শারীরিক অবস্থা উন্নতির দিকে।
“আমরা তাদের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআরে পাঠিয়েছি। পরীক্ষার প্রতিবেদন এখন হাতে পাইনি।”
সিভিল সার্জন আরও জানান, এর আগে বাগেরহাট সদর ও শরণখোলায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ সন্দেহে পাঁচজনকে আইসোলেশনে নেওয়া হয়। এদের প্রত্যেকের নমুনা সংগ্রহ করে আইইডিসিআরে পাঠানো হয়। তবে তাদের কারও শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মেলেনি। তারা সবাই সুস্থ্য হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।