শনিবার বিকালে ট্রেনটি শান্তাহার অতিক্রম করার সময় তারা চোখে কালো কাপড় বেঁধে কর্মসূচি পালন করেন।
‘সান্তাহার স্টেশনে ট্রেন যাত্রাবিরতি বাস্তবায়ন কমিটি’র আহবানে কয়েকশ মানুষ এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে ট্রেনটি সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশন অতিক্রম করার সময় আন্দোলনকারীরা ট্রেন যাত্রাবিরতির দাবিতে প্লাটফর্মে দাঁড়িয়ে নানা শ্লোগান দেন।
‘যে ট্রেন সান্তাহারে দাঁড়ায় না সেই ট্রেন দেখব না’ লেখা ব্যানার প্রদর্শন করেন তারা।
বাস্তবায়ন কমিটি শনিবার ৬ষ্ঠ দিনের কর্মসূচি পালন করে।
বাস্তবায়ন কমিটির যুগ্ন আহবায়ক সাজেদুল ইসলাম চম্পা বলেন, আগামী ১০ দিনের মধ্যে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটির সান্তাহারে বিরতি দেওয়া না হলে ঈদের পর ট্রেন অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
শনিবার (২৫ মে) ‘পঞ্চগড় এক্সপ্রেস’ ট্রেনটি পঞ্চগড় ও ঢাকার মধ্যে চলাচল শুরু করে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ট্রেনটি উদ্বোধন করেন।
পঞ্চগড় থেকে ট্রেনটি যাত্রা করে ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর ও পার্বর্তীপুর যাত্রাবিরতি দিয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে।
গুরুত্বপূর্ণ হওয়ার পরও সান্তাহার জংশন স্টেশনে যাত্রাবিরতি না দেওয়ায় পঞ্চগড় ট্রেন যাত্রা বিরতি বাস্তবায়ন কমিটি গত ১৬ মে থেকে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে। এরাকাবাসী ক্ষুব্ধ।