উপজেলা সদরে বুধবার মুদি ব্যবসায়ী বরুণ মন্ডল এ হামলার শিকার হন বলে তার স্ত্রী থানায় অভিযোগ করেছেন।
শুক্রবার রাতে বরুণের স্ত্রী রত্না খাতুন ধুনট থানায় এ অভিযোগ করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ স্বপনসহ তার আট সহযোগীকে আসামি করা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আহত বরুণ মন্ডলকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
রত্না খাতুন বলেন, গত বুধবার তার স্বামী বরুণ মন্ডল স্থানীয় গোসাইবাড়ি হাটে মুদিখানার মালমাল কিনতে যান।
“বাজারের মরিচ পট্টিতে একটি দোকানের সামনে ধুনট উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু সালেহ স্বপন ও তার সহযোগীরা পুর্বপরিকল্পিতভাবে বরুণ মন্ডলকে রাম দা দিয়ে কুপিয়ে আহত করেন।”
স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় রত্না স্বামীকে ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে সেখান থেকে শহীদ জিয়াউর রহমান মেযিডকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয় বলে জানান রত্না।
অভিযোগ দিলেও এখনও মামলা নথিভুক্ত না করায় বিস্ময় প্রকাশ করেন বরুণের স্ত্রী রত্না।
ধুনট থানার ওসি ইসমাইল হোসেন অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, তদন্ত করে দোষীদের বিরদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ বিষয়ে আবু সালেহ স্বপনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।