স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য ২০ বছর বয়সী মেয়েটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠানো হয়েছে।
ধর্ষণের ঘটনায় তার ভাই রোববার সকালে সাভার মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকে মেয়েটির কথিত প্রেমিক রাকিব পলাতক রয়েছে। আশুলিয়ার জিরাবো এলাকায় তার বাড়ি।
সাভার মডেল থানার ট্যানারি পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক গোলাম নবী জানান, মেয়েটি হেমায়েতপুরের নতুনপাড়া এলাকার একটি গার্মেন্ট কারখানায় কাজ করতেন। রাকিব ওই কারখানারই লাইন ওপারেটর।
“তাদের মধ্যে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠেছিল। বৃহস্পতিবার ভ্যালেন্টাইনস ডেতে তারা বেড়াতে বের হয়। সন্ধ্যার দিকে যে যার বাড়িতে ফিরে যায়। পরে রাত ৮টা দিকে রাকিব আবার মেয়েটিকে হেমায়েতপুর বালুর মাঠে যেতে বলে।”
অভিযোগের বরাত দিয়ে পরিদর্শক গোলাম নবী বলেন, “মেয়েটি সেখানে গেলে রাকিব, তার বন্ধু সুলতানসহ কয়েকজন মিলে দল বেঁধে তাকে ধর্ষণ করে। এ ঘটনা কাউকে বললে তাকে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দেয়।”
পরে রোববার সকালে মেয়েটির ভাই থানায় গিয়ে পুলিশকে বিষয়টি জানিয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
এ ঘটনায় জড়িতদের ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে জানান পুলিশ কর্মকর্তা গোলাম নবী।