চন্দ্রগঞ্জ হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক শাহজাহান খান জানান, বুধবার ভোর ৫টার দিকে রতনপুর এলাকায় ঢাকা-রায়পুর মহাসড়কে একটি ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে অটোরিকশার ওই সাত আরোহীর মৃত্যু হয়।
নিহতরা হলেন- চন্দ্রগঞ্জ বসুদুহিতা এলাকার ছাত্রলীগ নেতা নাদিম মাহমুদ অন্তরের বাবা শাহ আলম, মা নাসিমা আক্তার, অন্তরের নানী শামছুন্নাহার, খালা রোকেয়া ও তার ছেলে রুবেল, অন্তরের ৮ বছর বয়সী ভাই অমিত এবং অটোরিকশা চালক নূর হোসেন সোহাগ।
পরিবারের সদস্যরা ভোরে একটি অটোরিকশা নিয়ে হাসপাতালে যাওয়ার পথে দুর্ঘটনায় পড়েন।
হাইওয়ে পুলিশের পরিদর্শক শাহজাহান বলেন, কুয়াশার মধ্যে লক্ষ্মীপুর থেকে চট্টগ্রামগামী একটি মালবোঝাই ট্রাকের সঙ্গে অটোরিকশাটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
এতে অটোরিকশাটি দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং চালকসহ সবাই ঘটনাস্থলেই মারা যান। ট্রাকটিও উল্টে যায়।
পরে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা নিহতদের লাশ উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।