রোববার সকালে বনপাড়া হাইওয়ে থানার এএসআই ইউছুব আলী বাদী হয়ে মামলাটি করেন বলে লালপুর থানার ওসি নজরুল ইসলাম জানান।
মামলায় বনপাড়া হিউম্যান হলার মালিক সমিতির সভাপতি-সম্পাদকসহ সাতজনকে আসামি করা হয়েছে।
আসামিরা হলেন বনপাড়া হিউম্যান হলার মালিক সমিতির সভাপতি জাবেদ মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, দুর্ঘটনা কবলিত লেগুনার চালক (নিহত) চালকের সহকারী (নিহত) , চ্যালেঞ্জার বাসের মালিক (অজ্ঞাত), চালক (অজ্ঞাত) ও চালকের সহকারী (অজ্ঞাত)।
এর মধ্যে মামলার আসামি বাস চালকের সহকারী আব্দুস সামাদকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবারে লালপুরের কদিমচিলান এলাকায় লেগুনা ও বাসের সংঘর্ষে ১৫ জন নিহত হয়।
ওসি নজরুল বলেন, আসামিরা পলাতক থাকায় তাদের গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি। গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
তবে বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী জানান, রোববার সন্ধ্যায় পলাশবাড়ি এলাকার ভাড়া বাসা থেকে বাস চালকের সহকারী আব্দুস সামাদকে গ্রেপ্তারক করা হয়েছে।
তাকে নাটোর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।