রাতে ওমর আলী নিজের বোরো ধান ক্ষেত পাহারা দিতে গিয়েছিলেন।
সোমবার তাকে থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে বলে হবিগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আ স ম সামছুর রহমান ভূইয়া জানান।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “বিউটি হত্যা মামলার তদন্তে অবহেলার প্রমাণ মেলায় তাকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।”
গত ১৭ মার্চ শায়েস্তাগঞ্জের পুরাইকলা বাজার সংলগ্ন হাওর থেকে বিউটির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মরদেহে ধারালো অস্ত্রের আঘাত ছিল। এ ঘটনায় ওই দিনই বিউটিকে হত্যা ও ধর্ষণের অভিযোগে তার বাবা সায়েদ আলী বাদী হয়ে বাবুল মিয়াসহ দুইজনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করেন।
মামলার পর ২১ মার্চ বাবুলের মা কলম চাঁন ও সন্দেহভাজন হিসেবে একই গ্রামের ইসমাইলকে আটক করে পুলিশ। এরপর ৩১ মার্চ সিলেট থেকে বাবুলকে গ্রেপ্তার করে র্যাব।
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রোববার আদালত তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠায়।