এছাড়া গোয়েন্দা বিভাগের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে উপ-কমিশনার উত্তম কুমার পালকে।
মহানগর পুলিশের কমিশনার এসএম রুহুল আমীন সোমবার বিকালে সাংবাদিকদের বলেন, ১৩ মার্চ সুমন হাসানকে মারধরের অভিযোগ ওঠার পরপরই গোয়েন্দা পুলিশের আট সদস্যকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
“আর অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রুনা লায়লার নেতৃত্ব গঠন করা হয় তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। তাদের দেওয়া প্রাথমিক প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ১৪ মার্চ কনস্টেবল মাসুদুল হক, ১৫ মার্চ কনস্টেবল চৌধুরী রাসেল পারভেজ ও আ. রহিমকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।”
তদন্ত কমিটির পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন পাওয়ার পরে পর্যালোচনা করে ১৮ মার্চ আরও পাঁচ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় বলে তিনি জানান।
বরখাস্ত হওয়া পুলিশ সদস্যরা হলেন - এসআই আবুল বাশার, এএসআই মো. আক্তারুজ্জামান, এএসআই স্বপন চন্দ্র দে, কনস্টেবল আ. রহিম, কাজী সাইফুল ইসলাম, চৌধুরী রাসেল পারভেজ, হাসান মাহমুদ ও মাসুদুর হক।
একই সঙ্গে তাদের সবাইকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে কমিশনার রুহুল আমীন বলেন, নোটিশের জবাব পাওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এছাড়া গোয়েন্দা পুলিশের দায়িত্ব থেকে উপ-কমিশনার উত্তর কুমার পালকে অব্যাহতি দিয়ে উপ-কমিশনার মোয়াজ্জেম হোসনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানান রুহুল আমীন।