বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পর্যন্ত ফেরি চলেছে হয়ত খুব ধীর গতিতে। সকালে কুয়াশা কেটে গেলে চলাচল স্বাভাবিক হয়।
বৃহস্পতিবার শিমুলিয়া ঘাটে যানবাহনের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে।
বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) শাহ খালেদ নেওয়াজ জানান, বুধবার রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পদ্মা অববাহিকায় ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করে।
“কুয়াশার তীব্রতা বাড়তে থাকলে রাত ১১টা থেকে শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি ফেরি চলাচল মারাত্মক বিঘ্নিত হয়। ফেরি চলেছে ‘খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে’।
“সোয়া ঘণ্টার পথ পাড়ি দিতে হয়েছে চার ঘণ্টায়।”
খালেদ আরও জানান, রাত ১২টার পরে কুয়াশা কিছুটা হালকা হলেও বৃহস্পতিবার ভোর রাত ৪টা থেকে আবার ঘন কুয়াশা নেমে আসে। এ সময় ফেরিগুলো গতিপথ প্রায় রুদ্ধ হয়ে যায়। নৌপথ প্রায় অদৃশ্য হয়ে পড়ে।
“ভোর ৬টার দিকে কুয়াশা কেটে গেলে আবার ফেরি চলাচল স্বাভাবিক হয়।”
এদিকে শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) বিজয় দিবস ও শুক্রবারের বন্ধের কারণে এ নৌ পথে দক্ষিণবঙ্গগামী যাত্রীর চাপ বেড়ে গেছে। ছোট ছোট প্রাইভেট গাড়ির চলাচল রয়েছে বেশি। এছাড়া কুয়াশার কারণে আটকা পড়া কয়েকশ পণ্যবাহী ট্রাকও লাইনে দাঁড়িয়ে থোকতে দেখা গেছে।