শনিবার সকালে টঙ্গির ট্যাম্পাকো ফয়েলস প্যাকেজিং কারখানায় আগুনে ২৪ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে তিনিও রয়েছেন। আহত অন্তত ৩৫ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জাহাঙ্গীরের এক প্রতিবেশী কামাল মিয়া জানান, ঢাকা থেকে জাহাঙ্গীরের আত্মীয়রা জানিয়েছেন তিনি বেঁচে নেই, কিন্তু পরিবারকে সেকথা জানানো হয়নি।
তিনি জানান, ভোলা শহরের মুসলিমপাড়ায় তাদের বাড়ি। সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সৈনিক জাহাঙ্গীর আলম কয়েকবছর আগে এ করাখানায় সিকিউরিট ইনচার্জ হিসেবে যোগদান করেন।
তার স্ত্রী নিলুফার বেগম ছাড়াও রয়েছেন দুই ছেলে নাদিম (১৮), নাহিম (১৪) ও এক মেয়ে নিপা (২৪)।
“তারা জানেন না জাহাঙ্গীরের মৃত্যু হয়েছে। তাদের শুধু বলা হয়েছে বিস্ফোরণে তার একটি হাত উড়ে গেছে। হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে,” বলেন কামাল।
ঈদের ছুটি হলে বাড়ির উদ্দেশে শনিবার তার লঞ্চে ওঠার কথা ছিল।
বিকালে তার স্ত্রী নিলুফার বলেন, ঢাকা থেকে তার এক আত্বীয় জানিয়েছেন ফ্যাক্টরিতে বয়লার বিস্ফোরণে তার একটি হাত উড়ে গেছে। তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।