যেভাবে এগিয়ে গেছেন অভিনেতা মামুনুল হক।
বর্তমানে তিনি উন্নয়নকর্মী হিসেবেই পরিচিত আশপাশের সবার কাছে। কেউ যখন বলে- “আমি আপনার ফ্যান তথা ভক্ত”, তিনি অবাক হয়ে প্রশ্নই করে বসেন- “আপনি আমাকে চেনেন?”
কিন্তু একটা সময় তাকে না চেনার উপায় ছিল না। বলা হয় যে সময়টায় ঢাকাই টেলিভিশনের ট্রেন্ড বদলাচ্ছে- ঠিক তখনই ‘চড়ুইভাতি’ টেলিফিল্মটি বদলের কাণ্ডারি হয়ে সামনে আসে।
অপি করিম, ইলোরা গওহরের পাশাপাশি যে মুখটি তখন সবার কাছে পরিচিত হয়ে ওঠে - তিনিই মামুনুল হক।
তার সেই ছাত্র অবস্থার ‘মানবিক টানাপড়েন” এবং চরিত্রের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার পারদর্শীতা দর্শকের মনে গেঁথে যায়।
এরপর তাকে নানা চরিত্রে টুকটাক দেখা গেছে। যেমন দেখা গেছে সামিয়া জামানের একটি টেলি-ফিকশনে। নাচে গানে ভরপুর সেই ফিকশনের কথা স্মরণ করেই সামিয়া জামান যখন বলছিলেন, মামুনুল হকের অনুপস্থিতি তিনি বেশ অনুভব করেন।
মামুনুল হক বলেন, “চাইলে হয়তো ফিরে আসতেই পারি আবারও পর্দায়। কিন্তু ব্যাটে বলে ম্যাচ হওয়া চাই।”
সপ্তাহান্তের একটি আড্ডায় প্রযোজক মোখলেসুর রহমান, সামিয়া জামানের সামনে হাসতে হাসতেই এমনটা জানান তিনি।
বর্তমানে মামুনুল হক কাজ করছেন উন্নয়ন ক্ষেত্রে। দীর্ঘদিন তিনি ছিলেন আফ্রিকাতে।
বর্তমানে দেশে ফিরে আবার ব্যস্ত জীবনে অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছেন মামুনুল হক।