গল্পটি শুরু হয় মোফাজ্জল করিমকে নিয়ে। যার দুটো কিডনিই নষ্ট হয়ে যায়। কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করে বাঁচতে হবে তাকে। ছেলে আদনানের সঙ্গে কিডনি বিনিময় করতে পারেন তিনি। কিন্তু ছেলের কাছ থেকে কিডনি নেবেন না।
তার এক দুস্থ আত্মীয় টাকার বিনিময়ে কিডনির ব্যবস্থা করে দিতে চায়। টাকা নিয়েও নেয়। কিন্তু কিডনি তার না- তা মেয়ে সালেহার। সালেহা এবং আদনান ছোটবেলা থেকে দুজন দুজনকে ভালোবাসে।
এরপর প্রেম- ভালোবাসার গল্পে আসে বেদনার নীল ছোঁয়া। শেষ পর্যন্ত সালেহা বা আদনান - কে বেঁচে থাকে কিডনির বিনিময়ে তা জানতে হলে চোখ রাখতে হবে হৈচৈ-এ।
নুরুল আলমের আতিকের নির্দেশনায় এই নাটকে অভিনয় করেছেন স্পর্শিয়া, ইয়াশ রোহান, তারিক আনাম খান।
হৈচৈ-এর পাঁচফোড়ন আয়োজনে বাংলাদেশের দুইজন পরিচালক নাটক নির্মাণ করেছেন। অপর নাটকটি নির্মাণ করেছেন গিয়াস উদ্দিন সেলিম।
এবং বাকি তিনটা তৈরি করেছেন ভারতীয় কলাকুশলী এই আয়োজনের মাধ্যমে অন্যান্য নাটকে যেমন অভিনয় করছেন বাংলাদেশের স্বাগতা, মিসৌরী ্ অপর দিকে দেখা যাবে কলকাতার প্রিয়মুখ স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়কেও।