এ সিনেমার মাধ্যমে চিত্রনায়িকা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করছেন নবাগতা প্রিয়ন্তী পরী। সিনেমাতে তিনি জুটি বেধেছেন সায়মন সাদিকের সঙ্গে।
মঙ্গলবার সিনেমাটি মুক্তি উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে সিনেমাটির পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মানিক জানালেন, তিনি একটি মৌলিক সিনেমা নির্মাণ করেছেন।
আরো বললেন নবাগতা নায়িকা নেয়ার কারণ, “আমি সিনেমাতে প্রতিষ্ঠিত নায়িকাদের নিয়ে কাজ করতে চাইলে পারতাম। কিন্তু গল্প একজন নবাগতাকেই চাইছিলো। প্রিয়ন্তীর সঙ্গে কথা বলে মনে হলো ‘বাবুনি’ চরিত্রটি সে করতে পারবে। তাকে বেশ আত্মবিশ্বাসীও মনে হলো।”
অভিনেত্রী রেহানা জলি বললেন, “আজকাল দর্শক বাংলা সিনেমা দেখতেই আসে না। হল প্রায় দর্শকশূন্য থাকে। তারা ঝুঁকে পড়ছে হিন্দি সিনেমার দিকে। এভাবে চলতে থাকলে আমাদের ভবিষ্যৎ অন্ধকার।”
জলির কথার প্রতিবাদ করলেন সিনেমাটির প্রধান অভিনেতা সায়মন। সায়মনের মতে, ভালো সিনেমা হলে দর্শক ঠিকই হলে ছুটে আসেন।
প্রিয়ন্তী বললেন, “আমি শুধু একটি সিনেমা করেই হারিয়ে যাবো, তা কিন্তু নয়। আমি সিনেমাতে থাকতেই এসেছি। ভালো-মন্দ মিলিয়ে আমি থাকতে চাই চলচ্চিত্রাঙ্গনে। নিজেকে যোগ্য হিসেবে আমি প্রমাণ করবোই।”
২০১৪ সালের জানুয়ারিতে শুরু হয় সিনেমাটির শুটিং।