মিতু হত্যা: বাবুল আক্তারের জামিন আবেদন ফের নামঞ্জুর
চট্টগ্রাম ব্যুরো, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 18 Aug 2021 02:17 PM BdST Updated: 18 Aug 2021 02:18 PM BdST
-
চট্টগ্রামের আদালতে বাবুল আক্তার। ফাইল ছবি
চট্টগ্রামের মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যা মামলায় তার স্বামী সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের জামিন আবেদন আবারও নাকচ করেছে আদালত।
বুধবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালতে তার জামিন আবেদন করা হলে হাকিম শেখ আশফাকুর রহমান তা নামঞ্জুর করেন বলে বাবুল আক্তারের আইনজীবী আজমুল হুদা জানান।
এর আগে গত ১০ অগাস্ট মহানগর হাকিম আদালতে বাবুল আক্তারের জামিন আবেদন করেছিলেন তার আইনজীবী। ভার্চুয়াল শুনানি শেষে সেদিনও আদালত তা নাকচ করেছিল।
২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় মিতুকে প্রকাশ্যে গুলি চালিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সদরদপ্তরে যোগ দিতে ওই সময় ঢাকায় ছিলেন তখনকার পুলিশ সুপার বাবুল। তার ঠিক আগেই চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশে ছিলেন তিনি।
হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়, যার বাদী ছিলেন বাবুল আক্তার নিজেই।
মিতুর বাবা মোশারফ হোসেন প্রথম দিকে জামাতার পক্ষে কথা বললেও পরে নিজেই সন্দেহের আঙুল তোলেন। পুলিশের সাবেক পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন অভিযোগ করেন, তার মেয়েকে হত্যার পেছনে তার জামাইয়ের ‘যোগসাজশ’ রয়েছে বলে তার ধারণা।
মিতু হত্যা: বাদী বাবুল আক্তার যেভাবে আসামি
মিতু হত্যা: স্বামী বাবুল আক্তারের জামিন আবেদন নামঞ্জুর
আদালতের আদেশে পরে মিতু হত্যা মামলা যায় পিবিআইয়ের হাতে। হত্যাকাণ্ডের প্রায় পাঁচ বছরের মাথায় গত ১১ মে বাবুল আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চট্টগ্রাম পিবিআই কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া হয়।
এর পরদিন ১২ মে ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার বলেন, মিতু হত্যার সঙ্গে তার স্বামী বাবুল আক্তারের ‘সম্পৃক্ততার প্রমাণ’ পেয়েছেন তারা।
ঢাকায় ওই সংবাদ সম্মেলনের পরপরই চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানায় যান মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন। বাবুলকে প্রধান আসামি করে আটজনের বিরুদ্ধে নতুন একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন তিনি।
বাবুল ছাড়া মামলার অন্য আসামিরা হলেন- তার ‘সোর্স’ কামরুল ইসলাম শিকদার ওরফে মুছা, এহতেশামুল হক ভোলা, মুছার ভাই সাইদুল আলম শিকদার ওরফে শাক্কু, মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, শাহজাহান ও খায়রুল ইসলাম কালু।
বাবুলকে পিবিআই হেফাজতে নিয়ে পাঁচ দিন জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
গত ২৯ মে বাবুল আক্তারকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ফেনী কারাগারে স্থানান্তর করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানেই আছেন।
-
চট্টগ্রাম নগরসংস্থার কর্মকর্তার মৃত্যু
-
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলাকে ‘নৌকার ঘাঁটি’ দেখতে চান পরশ
-
চট্টগ্রামে চার স্বাস্থ্য কেন্দ্র বন্ধ
-
জলাবদ্ধতা: সিসিসি ‘বিপদ’ দেখছে, সিডিএ দিচ্ছে আশা
-
ডগ স্কোয়াড: বিদেশে প্রশিক্ষণে গিয়ে ‘নিখোঁজ’ দুই পুলিশ
-
পদ্মা সেতুতে ‘বাড়তি ব্যয়’ দেখানোর দাবি আমীর খসরুর
-
‘ডাকাত আখ্যা দিয়ে’ র্যাব পেটানোর ঘটনায় গ্রেপ্তার ১৩
-
‘স্বর্গ পেতে’ বন্ধুকে হত্যা, চট্টগ্রামে একজনের মৃত্যুদণ্ড
-
চট্টগ্রাম নগরসংস্থার কর্মকর্তার মৃত্যু
-
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলাকে ‘নৌকার ঘাঁটি’ দেখতে চান পরশ
-
চট্টগ্রামে চার স্বাস্থ্য কেন্দ্র বন্ধ
-
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা: খালের বাঁধে বিপদ দেখছে সিসিসি, সিডিএ দিচ্ছে আশা
-
পদ্মা সেতুতে ‘বাড়তি ব্যয়’ দেখানোর দাবি আমীর খসরুর
-
ডগ স্কোয়াড: বিদেশে প্রশিক্ষণে গিয়ে ‘নিখোঁজ’ দুই পুলিশ
সর্বাধিক পঠিত
- অবিশ্বাস্য পথচলা শেষে শিরোপা হাসি রিয়ালেরই
- ২৫ বছরের চেষ্টা বিফল, বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে কানাডা
- এগিয়ে আসছে রুশ বাহিনী, পূর্বাঞ্চল ছাড়তে পারে ইউক্রেইনীয় সেনারা
- দুর্দান্ত কোর্তোয়া, অবিশ্বাস্য কোর্তোয়া
- ‘৩০ বলে ৩০ রান থেকে ৫০ বলে ৯০ করে ফেলতে পারে বাটলার’
- ‘আর্জেন্টিনার জন্য প্রতিটি মিনিট, ম্যাচ গুরুত্বপূর্ণ’
- ‘ব্যালন ডি’অর জিততে মেসি-রোনালদো হও, নয়তো চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতো’
- টিভি সূচি (শনিবার, ২৮ মে ২০২২)
- ইতিহাস গড়লেন আনচেলত্তি
- ইউক্রেইনের ‘শত্রু’ তালিকায় উঠল কিসিঞ্জারের নাম