আকবর শাহ থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, আক্রান্ত ওই ব্যক্তি উত্তর কাট্টলী এলাকার একটি পোশাক কারখানার অ্যাসিস্ট্যান্ট কমার্শিয়াল অফিসার। তার বাসা পাহাড়তলীর সাগরিকা এলাকায়।
ওই ব্যক্তি গত ১ এপ্রিল কোম্পানির কাজে বিজিএমইএ কার্যালয় ও ব্যাংকে গিয়েছিলেন। সেখানেও তার আক্রান্ত হওয়ার তথ্য জানিয়ে সতর্ক করা হয়েছে বলে জানান ওসি।
বুধবার চট্টগ্রাম নগরীতে দুই জন এবং সীতাকুণ্ড উপজেলার একজন কভিড-১৯ রোগী শনাক্ত করা হয়। ওই গার্মেন্ট কর্মকর্তা তাদেরই একজন।
বাকি দুজনের মধ্যে সীতাকুণ্ডে শনাক্ত হওয়া রোগী নারায়ণগঞ্জের একটি ব্যাংকে কাজ করেন। আর চট্টগ্রাম শহরে শনাক্ত হওয়া আরেকজন একজন গৃহিণী, তার বাসা পাহাড়তলীর শাপলা আবাসিক এলাকায়।
পাহাড়তলী থানার ওসি মাইনুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “এ এলাকায় আক্রান্ত দুজনের কারো বিদেশে যাওয়া আসা বা বিদেশফেরৎ কারও সংস্পর্শে যাওয়ার হিস্ট্রি পাওয়া যায়নি।”
দুদিন আগে শাপলা আবাসিকের ওই নারীর নমুনা সংগ্রহের পর থেকেই তার বাড়ি অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে। আর সাগরিকায় গার্মেন্ট কর্মকর্তার বাসাসহ পাঁচটি ভবন অবরুদ্ধ করা হয়েছে।