“বাজেটের সময় জনসাধারণের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে স্বাস্থ্যখাতে প্রত্যেক বছর বাজেটের পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়,” বলেন তিনি।
ডবল মুরিং থানার ওসি এ কে এম মহিউদ্দিন সেলিম জানান, শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঝর্ণাপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
“নিষিদ্ধ সংগঠনের সদস্যরা গোপন বৈঠক করছে খবর পেয়ে আমরা সেখানে অভিযানে যাই। একটি লন্ড্রির দোকান ও আশপাশের এলাকায় নজরদারি করে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।”
গ্রেপ্তাররা কোন নিষিদ্ধ সংগঠনের সঙ্গে জেড়িত সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো তথ্য দিতে পারেননি ওসি।
তিনি বলেন, “এদের মধ্যে হিজবুত তাহরীর, আহলে হাদিস ও জামায়াতে ইসলামীর কর্মী রয়েছে বলে আমাদের সন্দেহ। কয়েকজন আছে, যারা আগে জামায়াত করত; পরে হিজবুত তাহরীরে যোগ দেয়।”
তাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস দমন আইনে একটি মামলা করা হয়েছে জানিয়ে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, “রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারলে আমরা আরও তথ্য জানতে পারব বলে আশা করছি।”