আগামী ৮ জুলাই সাউথ্যাম্পটনে শুরু হবে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজের তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টেস্ট। পরের দুই টেস্ট হবে ম্যানচেস্টারে। সবগুলো ম্যাচই হবে ‘জীবাণুমুক্ত পরিবেশে’ ও দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে।
এই সিরিজ দিয়ে শুরু হবে লালার ব্যবহার না করা, কোভিড-১৯ বদলিসহ আর কিছু নতুন নিয়মের ব্যবহার। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে ক্রিকেট চালিয়ে যাওয়া কতটা সম্ভব, নিয়মের পরিবর্তন-পরিমার্জন বা নতুন কিছু প্রয়োজন কিনা, এসব অনেক কিছুই নির্ভর করছে এই সিরিজের ওপর।
পোলকের মতে, এসব বাস্তবতার সঙ্গে থাকবে দর্শকদের ক্রিকেট দেখার প্রবল তেষ্টা। একটি সাক্ষাৎকারে শুক্রবার দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক এই অলরাউন্ডার বললেন, লম্বা সময় ধরে ক্রিকেট ম্যাচের স্বাদ বঞ্চিত সমর্থকদের জন্য মনের খোরাক হবে এই সিরিজ।
“আমার মনে হয়, এটা (ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ) সম্ভবত হতে যাচ্ছে দীর্ঘদিনের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষের দেখা টেস্ট সিরিজ। কারণ লোকে খেলা দেখার জন্য তৃষ্ণার্ত হয়ে আছে। তারা আগ্রহের সঙ্গে অপেক্ষা করছে আবারও টেস্ট ক্রিকেট দেখার জন্য।”
“ আমার মনে হয়, সিরিজটি হবে কিছুটা লিটমাস টেস্টের মতো, সবকিছু কীভাবে এগোয়, পরিস্থিতি কতটা সামলানো যায় যেন কোনো সমস্যা না থাকে, এসব দেখার সুযোগ।”
প্রতীক্ষিত সিরিজটি খেলতে এ মাসের শুরুর দিকে ইংল্যান্ডে পৌঁছেছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দল। ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন শেষে তারা অনুশীলনে নিজেদের প্রস্তুত করছে। এরই মধ্যে নিজেদের মধ্যে একটি তিন দিনের প্রস্তুতি ম্যাচও খেলেছে ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটাররা।