প্রথম দিনের শেষ বিকেলে আবু জায়েদ চৌধুরির ভেতরে ঢোকা বলে ডিফেন্স করতে গিয়েছিলেন মায়াঙ্ক। ব্যাটের কানায় লেগে ক্যাচ যায় স্লিপে। ইমরুল কায়েস পারেননি বল হাতে জমাতে। ৩২ রানে জীবন পাওয়া মায়াঙ্ক শুক্রবার আউট হবার আগে করেন ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ২৪৩ রান। তার অসাধারণ ইনিংসে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে ৪ উইকেট হাতে নিয়ে ভারতের লিড ৩৪৩ রানের।
ম্যাচ শেষের সংবাদ সম্মেলনে ইমরুলের ওই ক্যাচ ফসকানো প্রসঙ্গে মায়াঙ্ক বলেন, “(ওদের ক্যাচ ছাড়ার) বিষয়টি আমার নিয়ন্ত্রণে নেই। তবে আমি ভেবেছিলাম, সুযোগ যখন একটা পেয়েছি তখন এর মূল্য ওদের বুঝিয়ে দিব। প্রতিপক্ষ কোনো ভুল করলে একটা বিষয় নিশ্চিত করতে হয় যেন, এর মাশুল তারা দেয়।”
দ্বিতীয় দিনের শুরুতে উইকেটের সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশ ভালো বোলিং করেছে বলে মনে করেন শেষ পাঁচ ইনিংসে দুটি ডাবল সেঞ্চুরি করা এই ডান হাতি ব্যাটসম্যান।
“আর্দ্রতার কারণে সকালের দিকে উইকেটে পেসারদের জন্য কিছুটা সহযোগিতা ছিল। তারা ভালো বল করেছে, শুরুর দিকে বেশ আটঁসাটঁ ছিল। তবে আলগা বল পেলে আমরা সেটা মেরেছি এবং এভাবেই আমরা চাপ তৈরি করেছি। পরবর্তীতে উইকেট থেকে তারা (বাংলাদেশ) সহযোগিতা পাচ্ছিল না এবং আমরা সেটাকে কাজে লাগিয়েছি।”