দক্ষিণ আফ্রিকার বিভিন্ন দলের হয়ে কয়েকবারই বাংলাদেশে এসেছেন ডমিঙ্গো। শেষ এসেছিলেন ২০১৫ সালে, জাতীয় দলের প্রধান কোচ হিসেবে। বাংলাদেশের নতুন এই প্রধান কোচ ঢাকায় আসবেন আগামী বুধবার। তার সঙ্গে কাজ করতে উন্মুখ হয়ে আছেন মাহমুদউল্লাহ।
“এই প্রথম তার সঙ্গে সরাসরি কথা হবে। আমরা সবাই খুব রোমাঞ্চিত। তিনি যখন আসবেন তখন যেন দল হিসেবে সব ভালোভাবে করতে পারি সেদিকে তাকিয়ে আছি।”
“তিনি অনেক অভিজ্ঞ কোচ। দক্ষিণ আফ্রিকার কোচ ছিলেন অনেক দিন। অবশ্যই পেশাগত দিক থেকে এবং সাফল্যের দিক থেকে বেশ সমৃদ্ধ। আশা করি, তার কাছ থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারবো।”
নিউ জিল্যান্ডের সাবেক বাঁহাতি স্পিনার ভেটোরির বিপক্ষে খেলার অভিজ্ঞতা আছে মাহমুদউল্লাহর। নতুন স্পিন কোচের সঙ্গে কাজ করে অফ স্পিনটা আরও ঝালিয়ে নিতে চান এই অলরাউন্ডার।
“অবশ্যই বড় বোলার ছিলেন উনি। এখন অনেক বড় একজন কোচ। অবশ্যই তার কাছ থেকে অনেক কিছু জানতে পারব। ব্যক্তিগতভাবে আমার বোলিং নিয়ে কথা বলব তার সাথে।”
আগে থেকেই ম্যাকেঞ্জির কোচিংয়ে মুগ্ধ মাহমুদউল্লাহ। শ্রীলঙ্কা প্রিমিয়ার লিগের এক সময়ের সতীর্থ দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক পেসার ল্যাঙ্গাভেল্টের সামর্থ্য নিয়েও কোনো সংশয় নেই তার।
“ম্যাকেঞ্জির সঙ্গে অনেকদিন ধরেই কাজ করছি। তিনি অসাধারণ একজন ব্যাটিং কোচ। তার কিছু কিছু আইডিয়া ও তথ্য আমার ব্যাটিংয়ের জন্য খুব সহায়ক হয়।”
“ল্যাঙ্গাভেল্ট মানুষ হিসেবে অসাধারণ। আর তার ক্যারিয়ারই বলে দেয় তিনি কত ভালো বোলার ছিলেন। আমার মনে হয়, পেস বোলারদের জন্য খুব ভালো হবে। এখন আমাদের কোচিং প্যানেল খুবই হাই-প্রোফাইল। তাদের কাছ থেকে আমাদের সর্বোচ্চটা নিতে হবে।”