চট্টগ্রামে প্রথম ইনিংসে ৬৬ রান করেছিলেন সাব্বির, দ্বিতীয় ইনিংসে করেছিলেন ২৪ রান। আইসিসি টেস্ট ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছেন তিনি ২২ ধাপ। উঠে এসেছেন ৭৩ নম্বরে।
প্রথম ইনিংসে চারটি ও দ্বিতীয় ইনিংসে এক উইকেট নিয়ে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে মুস্তাফিজ এগিয়েছেন ১২ ধাপ। আছেন তিনি ৪৩ নম্বরে।
চট্টগ্রামে দুই ইনিংসে ব্যর্থতায় ব্যাটিংয়ে ১৪ নম্বর থেকে ১৬ নম্বরে নেমে গেছেন তামিম ইকবাল। এক ধাপ পিছিয়ে সাকিব আল হাসান নেমেছেন ১৮ নম্বরে। অবশ্য বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ নেমে সাকিব এখন সতেরোয়।
অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন সাকিব। তবে হারিয়েছেন ৩৩ পয়েন্ট। মিরপুর টেস্টের পর ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৪৮৯ রেটিং পয়েন্ট পেয়েছিলেন সাকিব। সেটি কমে এখন হয়েছে ৪৫৬। দুইয়ে থাকা রবীন্দ্র জাদেজার সঙ্গে ব্যবধান ২৬ পয়েন্ট।
ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে লায়ন উঠেছেন ৮ নম্বরে। তার আগের সেরা ছিল ১২তম। রেটিং পয়েন্টেও ছাড়িয়ে গেছেন নিজেকে। এখন তার অর্জন ৭৫২ পয়েন্ট, আগের সর্বোচ্চ ছিল ৬৯৬।
চট্টগ্রামে সেঞ্চুরি করে ব্যাটসম্যানদের র্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ এগিয়ে ডেভিড ওয়ার্নার উঠেছেন পাঁচে। ১৫ ধাপ এগিয়ে চব্বিশে উঠেছেন প্রথম ইনিংসে ৮২ রান করা পিটার হ্যান্ডসকম।
সিরিজ ড্র করে দলীয় র্যাঙ্কিংয়ে অস্ট্রেলিয়া হারিয়েছে ৩ পয়েন্ট। নেমেছে তারা পাঁচ নম্বরে। চট্টগ্রামে হারলে ২৯ বছরের মধ্যে প্রথমবার নামতে হতো ছয়ে, সেটি তারা অন্তত এড়াতে পেরেছে।
ড্র করে বাংলাদেশের অর্জন ৫ পয়েন্ট। অবস্থান আগের মতোই ৯ নম্বরে। তবে আটে থাকা ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে ব্যবধান এখন মাত্র ১ পয়েন্ট।