অস্ট্রেলিয়ার ওপেনিংয়ে আছেন দুই বিস্ফোরক ব্যাটসম্যান অ্যারন ফিঞ্চ ও ডেভিড ওয়ার্নার। আছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিসের মতো বিধ্বংসী ব্যাটসম্যান। কিপার-ব্যাটসম্যান ম্যাথু ওয়েড ব্যাট করতে পারেন যে কোনো জায়গায়। আর প্রয়োজনে তিনি কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারেন, তার প্রমাণ মিলেছে সেমি-ফাইনালে।
বোলিং বিভাগে লেগ স্পিনার অ্যাডাম জ্যাম্পা আছেন দারুণ ছন্দে। তাকে ঘিরে আছেন তিন পেসার মিচেল স্টার্ক, জশ হেইজেলউড ও প্যাট কামিন্স। সব মিলিয়ে যে কোনো প্রতিপক্ষের জন্য ভীতিকর এক দল অস্ট্রেলিয়া।
দুবাই ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে রোববার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে মুখোমুখি হবে তাসমান সাগর পাড়ের দুই দেশ। আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে উইলিয়ামসনের কথায় ফুটে উঠল প্রতিপক্ষের ম্যাচ উইনারদের নিয়ে বাড়তি সতর্কতা।
“অ্যাডাম জ্যাম্পা একজন বিশ্ব মানের বোলার। বিশ্বসেরাদের একজন। তাকে ঘিরে আছে আছে বিশ্বসেরা পেসারদের কয়েকজন। দল হিসেবে, ওদের আছে এক ঝাঁক ম্যাচ উইনার। আমার মনে হয়, এটাই ওদের শক্তির সবচেয়ে বড় জায়গা। তাদের বিশ্ব মানের সব ক্রিকেটার আছে।”
কাগজে-কলমে শক্তির পার্থক্য যাই হোক, দুই দলের লড়াই সব সময়ই ছড়ায় উত্তেজনা। ২০১৫ বিশ্বকাপের পর দল দুটির আরেকটি ফাইনালের লড়াই তাই পাচ্ছে নতুন মাত্রা। দুবাইয়ে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে উইলিয়ামসন দেখছেন জমজমাট লড়াই।
“আমরা পরস্পরের বিপক্ষে অনেক ম্যাচ খেলি। দুই দলের ম্যাচে সব সময়ই দারুণ লড়াই হয়…আমার মনে হয়, কালকের ম্যাচ নিয়ে দুই দলই খুব রোমাঞ্চিত।”