বুধবার রাজধানীর প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে এবিষয়ে একটি চুক্তি হয়।
প্রাণ ও হারভেস্টপ্লাসের এক যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রাণ এগ্রো বিজনেস লিমিটেডের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা মাহতাব উদ্দিন ও হারভেস্টপ্লাসের পরিচালক উলফগ্যাঙ ফাইফার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে উলফগ্যাঙ ফাইফার বলেন, এই চাল ভোক্তাদের দৈনন্দিন জিংকের চাহিদার ৬০ ভাগ পর্যন্ত পূরণ করতে সক্ষম। এ জন্য হারভেস্টপ্লাস এই ধানের উন্নয়ন ও গবেষণায় কাজ করে যাচ্ছে। এ পর্যন্ত চার ধরনের জিংক সমৃদ্ধ ধান উদ্ভাবিত হয়েছে।
প্রাণের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইলিয়াছ মৃধা জানান, জিংক সমৃদ্ধ ধান উৎপাদনে ৬২টি জেলায় কৃষকের সঙ্গে কাজ করছে হারভেস্টপ্লাস।
“আসছে আমন মৌসুম থেকে প্রাণ উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলো থেকে হারভেস্টপ্লাসের সহায়তায় জিংক সমৃদ্ধ ধান ক্রয় করে বাজারজাত করবে। এতে কৃষকরা ন্যায্য মূল্যে ধান বিক্রির নিশ্চয়তা পাবেন। অন্যদিকে ভোক্তারা সহজেই বাজার থেকে এই চাল সংগ্রহ করতে পারবেন,” বলেন ইলিয়াছ।