তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
মোবাইলে ছবিঘর তৈরী হবার পরে এখন ছবি তোলার যে বিপ্লব চলছে, সেলফির যে গণজোয়ার শুরু হয়েছে – এসব যায় কোথায়? কে দ্যাখে? এসব প্রশ্ন এখন কেউ করে না। কারণ উত্তর তো জানাই….ফেসবুক হচ্ছে এসব সেলফির গন্তব্য। শুধু সেলফি কেনো…রাস্তাঘাটে যত ছবি তোলা হয় সব ছবির এ্যালবাম এখন ফেসবুকে…পাবলিক ও ছবি, ফেসবুক ও ছবি, পাবলিক ও ফেসবুক এক পুরাই ভিজুয়্যাল বন্ডেজ।
ছবির জন্য আমরা এখন বাঁচি। ভবিষ্যতের স্লোগান হবে প্রত্যেকটা মানুষের ছবি তোলার অধিকার থাকতে হবে। সম্ভবত সংবিধানে যুক্ত হবে নতুন অনুচ্ছেদ।
সম্ভবত জাতিসংঘের নতুন কোনো ঘোষণা তৈরী হবে…এর পর থেকে তাদেরকেই দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণী হিসাবে গণ্য করা হবে যাদের কোনো সেলফি নাই…যাদের ছবি তোলার কোনো ক্ষমতা নাই।