গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের সামনে কয়েকজন নেতাকে আটকের পর শফিক রেহমানকে আটকের চেষ্টা চালিয়ে পরে মত বদলাতে দেখা গেছে পুলিশকে।
Published : 25 Dec 2013, 09:13 PM
বড়দিনে বুধবার খ্রিস্টান ধর্মের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বিরোধী দল সমর্থক পেশাজীবী নেতারাও ছিলেন, ছিলেন সাংবাদিক শফিক রেহমানও।
অনুষ্ঠানের আগে সন্ধ্যায় ওই কার্যালয়ে ঢোকার পথে সেখানে কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যরা তাদের গাড়িতে তুলে নেয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আর এ গনিকে। পরে অবশ্য তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
অনুষ্ঠান শেষে বের হওয়ার সময় সংসদ সদস্য শাম্মী আক্তার ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুল আউয়াল মিন্টুর ছেলে তাবিদ আউয়ালকে আটক করে পুলিশ।
এর কিছু সময় পর রাত পৌনে ১০টার দিকে শফিক রেহমান বেরিয়ে এলে তাকে বগলদাবা করে গাড়িতে তোলার চেষ্টা চালায় পুলিশ সদস্যরা।
ওই সময় বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন সেখানে ছিলেন। তখন পুলিশ সদস্যরা এগিয়ে তার গাড়িতে শফিক রেহমানকে তুলে দেন।
শফিক রেহমান লাল গোলাপ শিরোনামে একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন। ওই অনুষ্ঠানের নির্মাতাও তিনি।
বুধবার বিএনপি চেয়ারপারসের গুলশানের কার্যালয়ে পুলিশ ধর-পাকড়ের আগে খালেদা জিয়ার গুলশানের বাড়ির সামনে থেকেও সাবেক সংসদ সদস্য সাখাওয়াত হোসেন বকুলকে আটক করে পুলিশ।