পাবনা সদর উপজেলায় এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামীর বিরুদ্ধে।
Published : 20 May 2013, 10:08 AM
সোমবার সকালে উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে রেখা খাতুনের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
রেখা খাতুন মাদারীপুরের বামন্দি গ্রামের ফারুক হাওলাদারের মেয়ে।
নিহতের বাবা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, দেড়বছর আগে পাবনা সদরের শ্রীপুর গ্রামের রিপন হোসেনের সঙ্গে রেখার বিয়ে হয়। রিপন প্রায়ই রেখাকে মারধর করত।
মারধর ও শ্বাসরোধ করে তার মেয়েকে রিপন হত্যা করে বলে দাবি করেন তিনি।
পাবনা সদর থানার ওসি কাজী হনিফুল ইসলাম স্থানীয়দের বরাত দিয়ে বলেন, বিয়ের সময় এক লাখ টাকা দেয়ার কথা থাকলেও ৫০ হাজার টাকা দিতে সক্ষম হন রেখার বাবা।
বাকি টাকার জন্য রিপন প্রায়ই রেখাকে মারধর করত। রোববার রাতেও ঝগড়ার এক পর্যায়ে রেখাকে তার স্বামী বেদম মারধর করে।
ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহ পাবনা সদর হাসপাতল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ওসি হনিফুল ইসলাম আরো বলেন, রেখার শরীরে মারধরের চিহ্ন আছে। তার স্বামীকেও পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের পর মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে।