সম্প্রতি দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. আবু বকর সিদ্দিককে এই অভিযোগ অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে কমিশনের পরিচালক (জনসংযোগ) প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন।
করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে অফিস গুটিয়ে পালিয়ে যান ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদ উল্লাহ। এরপর দুই বিনিয়োগকারী মামলা করলে গত ৬ জুলাই লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালীর জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে শহীদ উল্লাহ ও তার স্ত্রী নিপা সুলতানাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
দুদকে আসা অভিযোগের বিষয়ে সংস্থাটির একজন কর্মকর্তা বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহীদ উল্লাহ ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬৫ কোটি ৩২ লাখ ৩৭ হাজার ৪৭৪ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে।
গত অক্টোবরের শেষের দিকে এই অভিযোগ নিয়ে অনুসন্ধানে নামে দুদক।
ইতোমধ্যে সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশন, বিভিন্ন ব্যাংক ও দপ্তর থেকে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু নথিপত্র সংগ্রহ করেছেন অনুসন্ধান কর্মকর্তা।
হাউজ ক্রেস্ট সিকিউরিটিজের অধীনে প্রায় ২১ হাজারের মতো একাউন্ট রয়েছে, তাতে যে শেয়ার রয়েছে, তার বাজার মূল্য ৮২ কোটি টাকার মতো বলে ডিএসই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।