সোমবার ঢাকার মহানগর হাকিম মামুনুর রশীদ শুনানি নিয়ে তার জামিন মঞ্জুর করেন। তবে অপুর সহযোগী নাজমুল হাসানের পক্ষে এ সময় কেউ জামিন চাননি, তিনি কারাগারেই রয়েছেন।
এ সময় মামলার আসামি অপুর অপর চার সহযোগী আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন চাইলে একই বিচারক তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।
আদালতের পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই জালাল আহমেদ এ তথ্য বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
অপু (২০) নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর বাসিন্দা শহীদ ইসলামের ছেলে। তিনি ঢাকার দক্ষিণখানের গোয়ালটেক এলাকায় থাকেন।
গত ৩ অগাস্ট সন্ধ্যায় উত্তরায় আলাওল এভিনিউ দিয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি চালিয়ে যাচ্ছিলেন প্রকৌশলী মেহেদি হাসান রবিন। তার সঙ্গে কয়েকজন বন্ধুও ছিলেন।
সেখানে সড়ক আটকে অপু ও তার সহযোগীরা টিকটক ভিডিও নির্মাণ করছিলেন। রবিন রাস্তা আটকানো দেখে হর্ন বাজালে ক্ষিপ্ত হয়ে অপু ও তার সহযোগীরা রবিনসহ তার বন্ধুদের মারধর করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।
ওই দিনই রবিনের করা মামলায় অপু ও তার সহযোগী নাজমুলকে (২১) গ্রেপ্তার করা হয়।
এ মামলায় ৩২৬ ধারায় গুরুতর জখমের অভিযোগ থাকলেও চিকিৎসা সনদপত্র দেওয়া হয়নি বলে আদালত পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।