বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কয়েকটি পত্রিকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য ‘ভুলভাবে’ প্রকাশিত হয়েছে।
“পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাক্ষাৎকারে মোহাম্মদ শহিদ ইসলামকে কুয়েতের নাগরিক হিসেবে উল্লেখ করেননি। তিনি (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) বলেছেন, মোহাম্মদ শহিদ ইসলাম বাংলাদেশ সরকারের কোনো ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট নিয়ে কুয়েতে যাননি এবং তিনি প্রায় ২৯/৩০ বছর কুয়েতে ব্যবসায় নিয়োজিত আছেন। তার হয়তো কুয়েতের রেসিডেন্ট পারমিট আছে।”
পাপুল কুয়েতের নাগরিক নন বলে সেদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চিত করার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই বক্তব্য এল।
লক্ষ্মীপুর-২ আসনে স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পাপুলকে গত ৬ জুন রাতে কুয়েতের মুশরিফ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। মারাফি কুয়েতিয়া কোম্পানির অন্যতম মালিক পাপুলের সেখানে স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্য ধরে বুধবার সংসদেও পাপুলকে নিয়ে আলোচনা ওঠে। তখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, পাপুল কুয়েতের নাগরিক হলে সংবিধান অনুসারে তার সংসদ সদস্যপদ খারিজ হবে।
এই সংক্রান্ত খবর