বুধবার সকাল ১০টায় প্রথম জানাজার মোয়াজ্জেম আলীকে গার্ড অব অনার দেয়া হয়।
রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তার সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম শামীম উজ জামান ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তার উপ-সামরিক সচিব কর্নেল মোহাম্মদ সাইফ উল্লাহ প্রয়াত কূটনীতিকের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আরও শ্রদ্ধা জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এম আবদুল মোমেন, প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
এর আগে জানাজায় অংম নেন সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী এইচ মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও কূটনীতিকরা।
জানাজা শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে এম আবদুল মোমেন প্রয়াত কূটনীতিকের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, “বাংলাদেশ এবং আমরা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একজন ভালো মানুষ পেয়েছিলাম, ফুললি কমিটেড একজন ফর দ্য ওয়েল বিয়িং অব দ্য বাংলাদেশ। তিনি আমাদের আদর্শ পুরুষ হয়ে থাকবেন। আমরা একজন মহৎ হৃদয়কে হারিয়েছি।”
বাদ জোহর গুলশানের আজাদ মসজিদে দ্বিতীয় জানাজা পর সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলীকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
পররাষ্ট্র সচিবের দায়িত্ব পালনের পর ২০০১ সালে অবসরে যান পেশাদার এই কূটনীতিক। অবসরের পরও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে দিল্লিতে বাংলাদেশের হাই কমিশনারের দায়িত্ব পালন করেন মোয়াজ্জেম আলী। মেয়াদ শেষে এ মাসেই তিনি দেশে ফিরে আসেন। তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।