রোববার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ কে এম ইমরুল কায়েশের আদালতে তার আইনজীবী জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন আবেদন নাকচ করেন।
গত ২ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সাইফুর রহমানকে নৌ পরিবহন অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে নিজের অফিসে বসে দুই লাখ টাকা ‘ঘুষ নেওয়ার সময়’ হাতেনাতে গ্রেপ্তারের কথা জানায় দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।
দুদকের সহকারী পরিচালক আবদুল ওয়াদুদের নেতৃত্বে একটি দল ওই কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে। ওই দিনই আদালত তোলা হলে সাইফুরকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়। এরপর থেকে তিনি কারাগারেই আছেন।
তার বিরুদ্ধে মামলায় বলা হয়েছে, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মির্জা সাইফুর রহমানকে আটক করতে দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয় থেকে বিশেষ দল গঠন করা হয়। অভিযোগকারীর কাছ থেকে জাহাজের জরিপ সংক্রান্ত কাজ করে দেওয়ার জন্য ঘুষ হিসেবে দুই লাখ টাকা গ্রহণকালে তাকে আটক করা হয়।